Start of ক্রিকেট কেলেঙ্কারিগুলোর চিত্র Quiz
1. ২০১৮ সালের অস্ট্রেলিয়ান বল টামpering কেলেঙ্কারিতে কে কেউ জড়িত ছিল?
- ডেভিড ওয়ার্নার
- স্টিভ স্মিথ
- ড্যারেন লেহমান
- ক্যামরন ব্যানক্রফট
2. বল পরিবর্তনের জন্য বালির ব্যবহারকে কি নামে ডাকা হয়?
- স্যান্ডপেপার ব্যবহার
- জলের ব্যবহার
- গ্লুকোজ ব্যবহার
- সিমেন্ট ব্যবহার
3. স্যান্ডপেপারগেট কেলেঙ্কারিতে ক্যামেরন ব্যাঙ্গক্রফটকে কয় মাসের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল?
- ছয় মাস
- নয় মাস
- চার মাস
- আট মাস
4. স্যান্ডপেপারগেট কেলেঙ্কারিতে স্টিভ স্মিথ এবং ডেভিড ওয়ার্নারকে কী শাস্তি দেওয়া হয়েছিল?
- পাঁচ মাসের নিষেধাজ্ঞা
- আন্তর্জাতিক ও ডমেস্টিক ক্রিকেট থেকে এক বছর নিষেধাজ্ঞা
- সব ধরনের ক্রিকেটে পাঁচ বছর নিষেধাজ্ঞা
- দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা
5. স্যান্ডপেপারগেট কেলেঙ্কারির পর অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট দলের কোচ হিসেবে কে পদত্যাগ করেছিলেন?
- স্টিভেন স্মিথ
- ড্যারেন লেহমান
- জাস্টিন ল্যাঙ্গার
- প্যাট কামিন্স
6. স্যান্ডপেপারগেট কেলেঙ্কারির তদন্তের ফলাফল কী ছিল?
- এটি ওয়ার্নারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা উন্মোচন করে।
- এটি কোচের পদত্যাগের কারণ বোঝায়।
- এটি ব্যাঙ্করফটের সাম্প্রতিক বক্তব্য প্রকাশ করে।
- এটি স্মিথের দোষ খুঁজে বের করে।
7. ২০০০ সালের দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে কোন খেলোয়াড়দের জড়িত ছিল?
- সেহবাগ, জহির খান, ও গৌতম গম্ভীর।
- রাহুল দ্রাবিড়, সচিন টেন্ডুলকার, ও ভিভিএস লাক্সম্যান।
- হানসি ক্রনিয়ে, মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন, এবং মনোজ প্রভাকর।
- যোহন ভাণ্ডারি, কোডি গ্রিন, ও শেন ওয়ার্ন।
8. ২০০০ সালের ম্যাচ ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে হানসি ক্রনজের ভূমিকা কী ছিল?
- তিনি ঘুষ নিয়েছিলেন এবং সতীর্থদের অদৃশ্য করে দেওয়ার জন্য অর্থ অফার করেছিলেন।
- তিনি ম্যাচ জেতার জন্য দলকে উৎসাহিত করেছিলেন।
- তিনি শুধু প্রতিযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেছিলেন।
- তিনি কোনোভাবে যুক্ত হননি।
9. ম্যাচ ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার জন্য হানসি ক্রনজেকে কীরকম নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল?
- পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা
- তিন বছরের নিষেধাজ্ঞা
- ছয় মাসের নিষেধাজ্ঞা
- জীবনভর নিষেধাজ্ঞা
10. ২০০০ সালের ম্যাচ ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে হানসি ক্রনজেকে কিভাবে বুকির সাথে পরিচয় করিয়েছিলেন?
- মোহাম্মদ আজহারুদ্দিন
- সাকলাইন মুশতাক
- ওয়াসিম আকরাম
- নাসির হোসেন
11. ২০০৯ সালের স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে মারভিন ওয়েস্টফিল্ডের পরিণতি কী ছিল?
- তিনি খেলাধুলা ছেড়ে দিয়েছেন।
- তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরেছেন।
- তিনি দশ বছরের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছেন।
- তিনি ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে ক্রিকেট খেলতে আজীবন নিষিদ্ধ হয়েছেন এবং তিনি চার মাস কারাদণ্ড ভোগ করেছেন।
12. স্পট ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত প্রথম ইংরেজ ক্রিকেটার কে ছিলেন?
- অজিত চাঁদিলা
- সালমান কাট্টার
- সিদ্দার্থ ত্রিবেদী
- মারভিন ওয়েস্টফিল্ড
13. মারভিন ওয়েস্টফিল্ড স্পট ফিক্সিংয়ের জন্য কত টাকা পেয়েছিল?
- £6,000
- £2,000
- £4,000
- £10,000
14. ২০০৮ সালের বুকমেকার কেলেঙ্কারিতে মার্লন সামুয়েলসের ভূমিকা কী ছিল?
- তিনি শুধু দলের অধিনায়ক ছিলেন।
- তিনি বুকমেকারের সাথে খেলা জিততে সাহায্য করেছিলেন।
- তিনি একজন বুকমেকারকে দলের কৌশল সম্পর্কে তথ্য প্রদান করেছিলেন।
- তিনি ম্যাচ ফিক্সিংয়ে জড়িত ছিলেন।
15. ২০০৮ সালের বুকমেকার কেলেঙ্কারিতে মার্লন সামুয়েলসকে কত সময়ের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল?
- দুই বছর
- এক বছর
- চার বছর
- তিন বছর
16. ২০১৩ সালে স্পট ফিক্সিংয়ের জন্য কে আজীবন নিষিদ্ধ হয়েছিল?
- দানিশ কানেरिया
- সলমন বাট
- মোহাম্মদ আশরাফুল
- অজিত চাঁদিলা
17. আজীবন নিষিদ্ধ হওয়ার সময় অজিত চন্ডিলার কোন দলের সাথে ছিল?
- চেন্নাই সুপার কিংস
- মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স
- ওয়ার্ল্ড এক্সিকিউটিভস
- রাজস্থান রয়্যালস
18. ২০১১ সালের সিবি৪০ বৈঠক কেলেঙ্কারিতে নাভেদ আরিফের ভূমিকা কী ছিল?
- তিনি বোর্ডের অ্যান্টি-করাপশন কোড লঙ্ঘন করেছেন
- তিনি একজন খেলোয়াড় ছিলেন
- তিনি ক্যাপ্টেন ছিলেন
- তিনি ম্যাচ হেরেছিলেন
19. ২০১১ সালের সিবি৪০ কেলেঙ্কারিতে নাভেদ আরিফকে কত সময়ের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল?
- অগ্রণী ১০ বছর
- তিন মাস
- ১২ বছর
- পাঁচ বছর
20. ২০১৩ সালের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের দ্বিতীয় মৌসুমে ফিক্সিংয়ের জন্য কি ক্রিকেটার আট বছরের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছিল?
- তামিম ইকবাল
- মোহাম্মদ আশরাফুল
- মুশফিকুর রহিম
- সাকিব আল হাসান
21. ২০১০ সালের স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে সালমান বাটের ভূমিকা কী ছিল?
- সে ম্যাচ জয়ের জন্য খেলেছে।
- সে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে নো-বল বোলিংয়ের পরিকল্পনা করেছিল।
- সে সতীর্থদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে।
- সে বাজির দায়িত্ব নেয়।
22. ২০১০ সালের স্পট ফিক্সিংয়ের জন্য সালমান বাটকে কত সময়ের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল?
- বারো বছর
- আট বছর
- পাঁচ বছর
- দশ বছর (৫ বছর স্থগিত)
23. ২০১০ সালে স্পট ফিক্সিংয়ের জন্য নিদান এক লাইফ টাইম ব্যান শিকার হয়েছিল?
- মোহাম্মদ আশরাফুল
- দানিশ কানেরিয়া
- আজিত চন্দিলা
- সালমান বাট
24. ২০০৯ সালের স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে ড্যানিশ কানেরিয়া কিভাবে জড়িত ছিলেন?
- তিনি স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িত ছিলেন।
- তিনি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ম্যাচ খেলেছিলেন।
- তিনি ক্রীড়া সাংবাদিক ছিলেন।
- তিনি গলফে আংশিক ছিলেন।
25. অমিত সিং কিভাবে ২০১৩ সালের স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে জড়িত ছিলেন?
- তিনি দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের খেলোয়াড় ছিলেন।
- তিনি রাজস্থান রয়্যালসের খেলোয়াড় ছিলেন।
- তিনি কিংস ইলেভেন পঞ্জাবের খেলোয়াড় ছিলেন।
- তিনি চেন্নাই সুপার কিংসের খেলোয়াড় ছিলেন।
26. কিভাবে সিদ্দার্থ ত্রিভেদীকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল?
- সিদ্দার্থ ত্রিভেদীকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল মাঠে অশোভন আচরণের জন্য।
- সিদ্দার্থ ত্রিভেদীকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল ক্রিকেট নিয়ম ভঙ্গের কারণে।
- সিদ্দার্থ ত্রিভেদীকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল বইয়ের সিলসিলায়।
- সিদ্দার্থ ত্রিভেদীকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল আন্তর্জাতিক ম্যাচে অংশ না নেওয়ার জন্য।
27. ২০১৩ সালের স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে অজিত চন্ডিলা কিভাবে জড়িত ছিলেন?
- ম্যাচ জয়ী কৌশল বানানো
- ক্রিকেটে সাফল্য অর্জন
- কপাল থেকে টাকা নেওয়া
- স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িত ছিলেন
28. ২০১৪ সালে কোন খেলোয়াড়কে লাইফটাইম ব্যান দেওয়া হয়েছিল?
- নাভেদ আরিফ
- সালমান বাট
- দেব বিরাট
- মোহাম্মদ আশরাফুল
29. ২০১৪ সালে বিরোধী আচরণের মাধ্যমে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ হওয়া খেলোয়াড় কে?
- ঋদ্ধিমান সাহা
- মোহিত শর্মা
- গম্ভীর
- রবিন্দ্র জাদেজা
30. ২০১১ সালের সিবি৪০ কেলেঙ্কারিতে নাভেদ আরিফ কত সময়ের নিষেধাজ্ঞা পান?
- আজীবন নিষেধাজ্ঞা
- আট মাস
- পাঁচ বছর
- ছয় মাস
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন!
ক্রিকেট কেলেঙ্কারিগুলোর চিত্র নিয়ে আমাদের কুইজটি সম্পন্ন হলো। এই কুইজের মাধ্যমে আপনি ক্রিকেটের অন্ধকার দিকগুলো জানতে পারলেন। কেলেঙ্কারির ঘটনা, তাদের প্রভাব এবং ক্রিকেটের জনপ্রিয়তায় এর প্রভাব সম্পর্কে সচেতন হওয়া সব সময় জরুরি। শিক্ষার এই যাত্রা আপনাকে নিয়ে গিয়েছে নতুন এক দিগন্তে।
আপনি হয়তো এখন কেলেঙ্কারির বিভিন্ন দিক এবং এর সাথে যুক্ত খেলোয়াড়দের ভূমিকা বুঝতে পেরেছেন। ক্রিকেটের ইতিহাসে কেলেঙ্কারির ফলস্বরূপ জায়গা পেয়েছে অনেকেই। এই বিষয়টি ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য গভীর চিন্তার আহ্বান জানায়। আশা করি, আপনি খেলার প্রতি আপনার ভালোবাসা বৃদ্ধি করতে পেরেছেন।
আমাদের এই থিমের উপর আরো জানতে চাইলে, আমাদের পরবর্তী অংশে যান যেখানে ‘ক্রিকেট কেলেঙ্কারিগুলোর চিত্র’ নিয়ে বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। সেখানে গিয়ে আরো অনেক নতুন তথ্য এবং দৃষ্টিভঙ্গি খুঁজে পাবেন যা আপনার জ্ঞানের দিগন্তকে আরও বিস্তৃত করবে। পড়তে থাকুন এবং ক্রিকেটের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানুন।
ক্রিকেট কেলেঙ্কারিগুলোর চিত্র
ক্রিকেট কেলেঙ্কারির সাধারণ পটভূমি
ক্রিকেট কেলেঙ্কারি বলতে বোঝায় সেই ধরনের অনৈতিক কর্মকাণ্ড যা ক্রিকেটের ন্যায্যতা এবং স্বচ্ছতা ক্ষূণ্ন করে। এই কেলেঙ্কারিগুলি সাধারণত ম্যাচ ফিক্সিং, ডোপিং, এবং সন্ত্রাসী প্রতিবন্ধকতা অন্তর্ভুক্ত করে। ক্রিকেটের ইতিহাসে বহু কেলেঙ্কারি ঘটেছে, যা খেলার প্রতি দর্শকদের বিশ্বাস কমিয়ে দিয়েছে। এই কেলেঙ্কারিগুলির মূল কারণ হিসেবে অর্থের প্রলোভন ও ক্ষমতার লোভ উল্লেখযোগ্য।
ম্যাচ ফিক্সিংয়ের ঘটনা
ম্যাচ ফিক্সিং হল সেই প্রক্রিয়া যেখানে একটি ম্যাচের ফলাফল পূর্বনির্ধারিত হয়। খেলোয়াড়রা প্রায়শই তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের সহায়তায় জড়িত হন। ২০১০ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ইংল্যান্ডের খেলায় একটি কেলেঙ্কারির কথা উল্লেখযোগ্য। ওই সময় পাকিস্তানের তিন খেলোয়াড়কে ফিক্সিংয়ের অভিযোগে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছিল। এই ঘটনার ফলে বিশ্বজুড়ে ক্রিকেটের সুনাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
ডোপিং কেলেঙ্কারি
ডোপিং কেলেঙ্কারি ক্রিকেটে নিষিদ্ধ পদার্থের ব্যবহার হিসেবে পরিচিত। ক্রিকেটাররা কখনও কখনও নিজেদের পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য এই পদার্থ ব্যবহার করেন। ২০০৭ সালে ভারতীয় ক্রিকেটার শ্রীশান্তের বিরুদ্ধে ডোপিংয়ের অভিযোগ ওঠে। পরে কার্যক্রমের ফলে তাঁকে সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করা হয়। এটি স্পষ্ট করে যে, ডোপিং কেলেঙ্কারি ক্রিকেটের জন্য মারাত্মক বিপদ ডেকে আনতে পারে।
ক্রিকেটে সন্ত্রাসী সংশ্লিষ্টতা
ক্রিকেটে সন্ত্রাসী সংশ্লিষ্টতা একটি সাংস্কৃতিক সমস্যা, যেখানে খেলার প্রতি সন্ত্রাসী কার্যকলাপের হুমকি থাকে। ২০০৯ সালের লাহোরে শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট দলের উপর হামলার ঘটনা এই বিষয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। সন্ত্রাসী হামলাগুলি খেলার নিরাপত্তা প্রশ্নে উদ্বেগ সৃষ্টি করে এবং দর্শকের উপস্থিতি বিমুখ করে।
ক্রিকেট কেলেঙ্কারির ফলাফল এবং প্রভাব
ক্রিকেট কেলেঙ্কারির ফলে খেলোয়াড়দের নিয়মিত বা সাময়িক নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে। কেলেঙ্কারিগুলি সমগ্র খেলাটির উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এতে দর্শক ও স্পন্সরদের বিশ্বাস কমে যায়। সাধারণভাবে, খেলাধুলার ন্যায্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়, যা খেলার সংস্কৃতিতে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতির কারণ হতে পারে।
What are the major cricket scandals in history?
ক্রিকেটের ইতিহাসে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য কেলেঙ্কারি ঘটেছে। এর মধ্যে ২০০০ সালে সলিসিটার কেলেঙ্কারি উল্লেখযোগ্য। এই ঘটনায় কিছু পাকিস্তানি ক্রিকেটারকে খেলার সময় ভোগান্তির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। ২০১১ সালে ভারতের আইপিএল লিগে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ ওঠে। এই কেলেঙ্কারি অনেক খেলোয়াড়কে শাসিত করে এবং খেলাধুলার প্রতি মানুষের আস্থা কমিয়ে দেয়।
How does corruption affect cricket?
জালিয়াতি এবং অসদাচরণ ক্রিকেটের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এতে খেলোয়াড়দের মানসিক চাপ বেড়ে যায় এবং খেলাধুলার গুণগত মান নষ্ট হয়। সমর্থকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দেয় এবং খেলা থেকে উদ্দীপনা হ্রাস পায়। ২০১৮ সালে পাকিস্তানের কিছু খেলোয়াড় ম্যাচ ফিক্সিংয়ে জড়িয়ে পড়লে, তা খেলাধুলার প্রতি মানুষের আগ্রহ কমিয়ে দিয়েছিল।
Where did the famous match-fixing scandal take place?
কুখ্যাত ম্যাচ ফিক্সিং কেলেঙ্কারি বেশিরভাগই ভারতের আইপিএলে ঘটেছিল। ২০১৩ সালে এই লিগে তিনটি দলের খেলোয়াড় মৌলিক জালিয়াতির অভিযোগে শাস্তির মুখোমুখি হন। এছাড়াও ১৯৯৯ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপের সময় পরোক্ষভাবে কিছু ম্যাচে অসাধুতা দেখা যায়।
When was the biggest cricket scandal exposed?
সবথেকে বড় ক্রিকেট কেলেঙ্কারি ২০১৮ সালে প্রকাশিত হয়। সিবিএস-এর একটি তদন্ত প্রতিবেদনে পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ উত্থাপিত হয়। এই কেলেঙ্কারি বিশ্বজুড়ে ক্রিকেট সমর্থকদের মধ্যে তীব্র বিতর্ক সৃষ্টি করে। এর ফলে অনেক খেলোয়াড় নিষিদ্ধ হন।
Who were the key players involved in cricket scandals?
ক্রিকেট কেলেঙ্কারিতে কয়েকজন প্রধান খেলোয়াড় জড়িত ছিলেন। সলমন বাট, শেহজাদ আফ্রিদি এবং মোহাম্মদ আমির পাকিস্তানের ২০১০ সালের কেলেঙ্কারির মধ্যে উল্লেখযোগ্য। আইপিএল কেলেঙ্কারিতে, সতীর্থ খেলোয়াড়ের কিছু অভিযোগ রয়েছে, যেমন ভিনায়ক বাল্লাল এবং সন্দীপ শর্মা। তাদের দোষী সাব্যস্ত করার পর, ক্রীড়া জগতে তাদের অবস্থান ক্ষুণ্ণ হয়।